২০২৪ সালের জুলাই মাসে শুরু হওয়া "জুলাই আন্দোলন" বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসেবে বিবেচিত হলেও, এক বছর পেরিয়ে গেলেও এর কার্যকর ও যৌক্তিক ফলাফল এখনো দৃশ্যমান নয়। এই আন্দোলনের মূল দাবি ছিল গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা, নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কার এবং জনজীবনের ব্যয় নিয়ন্ত্রণ। বিশেষ করে তরুণ প্রজন্ম, শিক্ষার্থী ও নাগরিক সমাজ এই আন্দোলনে জোরালো অংশগ্রহণ করেছিল।
কিন্তু এক বছরের মাথায় দেখা যাচ্ছে, অধিকাংশ দাবিই উপেক্ষিত থেকে গেছে। সরকারের পক্ষ থেকে সামান্য কিছু প্রতিশ্রুতি এলেও তা বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে স্পষ্ট অগ্রগতি নেই।সার্বিক বিষয় নিয়ে আজ
১৩ জুলাই রবিবার, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি ন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ (পুনাব) কর্তৃক আয়োজিত হলো " উত্তাল জুলাই অমলিন স্মৃতি: অভ্যুত্থান ও আমরা" শিরোনামে শীর্ষক অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানে আয়োজক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পুনাব এর প্রেসিডেন্ট রায়হান পাটোয়ারী। ভাইস প্রেসিডেন্ট আসিফ মোহাম্মদ বিন আলম এবং লাবিব মুহান্নাদ। জেনারেল সেক্রেটারি আরিফিন রাফি। প্রধান সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল আহসান সহ অন্যান্য নেতৃত্ববৃন্দ।
সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছেন- বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এর উপদেষ্টা ড. মাহদী আমিন। আহবায়ক ও মুখপাত্র, গ্লোবাল বাংলাদেশীজ এলায়েন্স ফর হিউম্যান রাইটস ও সুরমা সম্পাদক,শামসুল আলম লিটন।সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটি এবং বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক সংগঠক,জনাব রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী। প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি, ন্যাশনালিস্ট ডেমোক্রেটিক মুভমেন্ট, এনডিএম,ববি হাজ্জাজ। প্রধান সমন্বয়কারী, ইউনাইটেড পিপলস বাংলাদেশ (আপ বাংলাদেশ),রাফে সালমান রিফাত। এক্টিভিস্ট,সাঈদ আবদুল্লাহ । বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় প্রকাশনা সম্পাদক ,সাদিক কায়েম। বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবির চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি ,মোহাম্মদ আলী। মুখপাত্র ইনকিলাব মঞ্চ,শরিফ ওসমান হাদী সহ আরো অনেকেই।